
ডেজার্ট কিংবা নর্মাল খাবার হিসেবে ‘দই’এর তুলনা নেই। চলুন জেনে নেই ‘দই’ এর গুনাগুণ।
▶ ‘দই’এর ল্যাক্টোব্যাসিলাস ব্যাক্টেরিয়া কোলনের ব্যাকটেরিয়াগুলোকে উদ্দীপিত করে ফলে পেট পরিষ্কার থাকে।
▶ ‘দই’এর ব্যাক্টেরিয়া শরীরে ক্যালসিয়াম, ভিটামিন বি কমপ্লেক্স গ্রহণ করতে সাহায্য করে। ভিটামিন বি১২ রক্তকোষের গঠনে সাহায্য করে। দই ‘এ’ ভিটামিন তৈরিতে সাহায্য করে।
▶ দইয়ের উপাদান ভাল ব্যাক্টেরিয়াকে উদ্দীপিত করে। তাই অ্যান্টিবায়োটিক খেলে ডায়েটে দই রাখুন।
▶ দইয়ে প্রথম শ্রেণীর প্রোটিন রয়েছে। তাই দইতে পাওয়া যায় অত্যাবশ্যক অ্যামিনো অ্যাসিড। দুধের প্রোটিন থেকে ‘দই’এরপ্রোটিন সহজে হজম হয়। খাওয়ার ১ ঘন্টা পর দুধের মাত্র ৩২% যেখানে হজম হয়, সেখানে’দই’এর ৯০% হজম হয়।
▶ রক্তে কোলেস্টরেল কমাতে সাহায্য করে।
▶ ডায়রিয়া ও কনস্টিপেশনের সমস্যা কমায়।
▶ ঘুমের সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে।
▶ প্রতিদিন কিছুটা দই খেলে জন্ডিস, হেপাটাইটিস প্রতিরোধ করা যায়।
প্রতি ১০০ গ্রাম দইয়ে : ক্যালসিয়াম- ১৫০ মিলিগ্রাম, ভিটামিন এ- ১০২ আইইউ, প্রোটিন- ৩ গ্রাম, ফ্যাট- ৪ গ্রাম, ময়েশ্চার- ৯০ গ্রাম, ক্যালরি ভ্যালু- ৬০ কিলো
অনলাইন বাংলা নিউজ বিডিঃ /-এস এস
Leave a Reply