
ঠাকুরগাঁও জেলা হরিপুর ও রাণীশংকৈল উপজেলার সীমান্তে ১৫ এপ্রিল বাংলাদেশ ও ভারত সীমান্ত এলাকা জুড়ে মানুষের মিলন মেলায় পরিণত হয় প্রতিবছর ন্যায় এ বছরও শুরু হয়েছে পাথর কালী মেলা বিজিবি ও বিএসএফের সম্মতিতে পাসপোর্ট-ভিসা ছাড়াই সাক্ষাতের সুযোগ সৃষ্টি করে দেন।
তবে মাঝখানে কাঁটাতারের বেড়া থাকলেও তাদের কে আর আলাদা করে রাখা যায় না।
ভারতে নির্বাচন চলন্ত অবস্থায় থাকার পরপারে নিয়ে লোকজনকে আটকে রাখতে সীমান্তে আত্মীয়-স্বজনদের সাথে দেখা করতে লোকজন ছুটে আসেন।
বাংলাদেশের ঠাকুরগাঁও, পঞ্চগড়, দিনাজপুর, রংপুর এবং ভারতের, কোচবিহার, দিল্লি, আশ্রম, শিলিগুড়ি, কলকাতা, জলপাই গুড়ি সহ বিভিন্ন এলাকা থেকে বাইসাইকেল, মাইক্রো বাস, মিনিবাস, অটো রিস্কা ও পায়ে হেঁটে যোগদান করতে আসেন মেলার স্থানে হাজির হয় লাখো মানুষের ঢল। এরপর চলে প্রতীক্ষার প্রহর সোমবার বিজিবি ও বিএসএফের সম্মতিতে সকাল ১০ টা থেকে বিকেল চারটা পর্যন্ত মিলন মেলা অনুমতি দেয়া হয় সীমান্ত এলাকায় স্থানীয়রা জানান ভোর থেকে দু দেশের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষরা এসে জড়ো হন সীমান্তে দীর্ঘদিন বিচ্ছিন্ন থাকায় একে অপরের সঙ্গে দেখা করার কথা বলা সুযোগ হাতছাড়া করতে চান না কেউ প্রতিবছরের দু’দেশেরমিলন মেলা এখানে এক বিরল দৃশ্যের জন্ম দেন।
লাখো মানুষের কথা বলেছে এই দিনে তাদের টি ও আত্মীয়-স্বজনদের সাথে দুই দেশের সীমারেখা কাঁটাতার দিয়ে আলাদা করা হল আলাদা করা যায়নি তাদের ভালোবাসার টান দীর্ঘদিন দূরে থাকা দেখা না হওয়ায় অনেক কান্নায় ভেঙে পড়েন আবার ওকে প্রিয়জন আত্মীয় স্বজনকে দেখা না পেয়ে বাড়ি যেতে হয় চোখে পানি নিয়ে দুই দেশের বিভিন্ন স্থানে থাকা সাধারণ মানুষ টাকা-পয়সা অভাবে পাসপোর্ট ভিসা করতে পারেন না তাই এই দিনটির অপেক্ষায় থাকেন তারা।
অনলাইন বাংলা নিউজ বিডি:/আমিরুল ইসলাম
Leave a Reply