
নিরাপদ সড়কের দাবিতে আন্দোলনে স্কুল শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি রাস্তায় নেমে পড়ে বিভিন্ন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাও। সেই সময় পুলিশের ওপর হামলা ও ভাঙচুরের অভিযোগে ২২ জনকে গ্রেফতার করা হয়।
এরই প্রেক্ষিতে দুই মামলায় বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের চার শিক্ষার্থীর জামিন নাকচ করেছেন আদালত।
আজ রোববার ঢাকা মহানগর হাকিম প্রণব কুমার হুই এ আদেশ দেন।
ঢাকার অপরাধ, তথ্য ও প্রসিকিউশন বিভাগের উপকমিশনার আনিসুর রহমান জানান, আজ ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিমের আদালতে বাড্ডা ও ভাটারা থানায় দায়ের করা পৃথক দুই মামলায় চার আসামির জামিন আবেদন করেন আইনজীবীরা। শুনানি শেষে বিচারক জামিনের আবেদন নাকচ করে দেন।
আনিসুর রহমান জানান, জামিন নাকচ হওয়া আসামিরা হলেন তরিকুল ইসলাম, রেদোয়ান আহম্মেদ, মাসহাদ মুর্তজা আহাদ ও আজিজুল করিম অন্তর।
গত ৯ আগস্ট ওই চারজনসহ ২২ আসামিকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন আদালত। এর আগে গত ৭ আগস্ট ২২ আসামির দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত।
কারাগারে যাওয়া অপর আসামিরা হলেন রিসালাতুন ফেরদৌস, রাশেদুল ইসলাম বায়েজিদ, মুশফিকুর রহমান, ইফতেখার আহম্মেদ, রেজা রিফাত আখলাক, এএইচএম খালিদ রেজা ওরফে তন্ময়, তরিকুল ইসলাম, নূর মোহাম্মদ, সীমান্ত সরকার, ইকতিদার হোসেন, জাহিদুল হক, হাসান , ফয়েজ আহম্মেদ আদনান, সাবের আহম্মেদ উল্লাস, মেহেদী হাসান, শিহাব শাহরিয়ার, সাখাওয়াত হোসেন নিঝুম ও আমিনুল এহসান বায়েজিদ।
২২ জনের মধ্যে ১৪ জন বাড্ডা থানার এবং আটজন ভাটারা থানার মামলার আসামি। আর তাঁরা বেসরকারি ইস্ট ওয়েস্ট, নর্থ সাউথ, সাউথইস্ট, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয় ও আহছানউল্লা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী।
অনলাইন বাংলা নিউজ বিডি :/ এম ইউ
Leave a Reply