
রংপুর প্রতিনিধিঃ প্রান কোম্পানির ডেইরি খাদ্য ‘আলো’ র বস্তার গায়ে উৎপাদন তারিখ আছে কিন্তু মেয়াদ শেষ কবে তার জায়গায় SHIFT লেখা। বস্তার কোথাও নেই ব্যাচ নাম্বার, লট নাম্বার। প্রানী সম্পদের পদস্থ কর্মকর্তা নাম না প্রকাশের শর্তে বলেন
প্রানী খাদ্য বিধিমালায় যে তথ্যগুলো উল্লেখ্য না থাকলে বাজারজাতকরণ করা যাবে না তা হল ১। প্রানী সম্পদের অনুমোদন নাম্বার ২। ব্যাচ নাম্বার ৩। উৎপাদন তারিখ ৪। মেয়াদ শেষ এর তারিখ ৫। খুচরা মুল্য দৃশ্যমান থাকতেই হবে। অথচ নিয়ম নীতির তোয়াক্কা না করে প্রান কোম্পানির ডেইরি খাদ্য আলো কিভাবে বাজারে বিক্রি হচ্ছে তা ওই কর্মকর্তার বোধগম্য নয়। নিরাপদ দুধ উৎপাদন
করতে হলে নিরাপদ খাদ্যের প্রয়োজন অথচ প্রানের মত এত বড় কোম্পানির খাম-খেয়ালি এবং মুনাফাখোরি মনোভাব খামারিদের কে হতাশ করেছে। তথ্য সংগ্রহ করার সময় রংপুরের প্রান ফিডের কর্মকর্তা কাঞ্চন স্থানীয় ডিলারদের নিয়ে প্রতিবেদক কে হুমকি এবং হয়রানি করার চেস্টা করেন। রংপুরের সাধারণ খামারিদের দাবি অবিলম্বে বাজার থেকে এই ধরনের সকল পশু খাদ্য কর্তৃপক্ষের
হস্তক্ষেপে বিক্রি বন্ধ করা হোক। প্রাণী সম্পদের কর্মকর্তা বলেন উৎপাদন পর্যায়ে প্রান কে নিয়ম নীতির মধ্যে নিয়ে আসলে সমস্যা সমাধান সম্ভব।
অনলাইন বাংলা নিউজ বিডি:/আমিরুল ইসলাম
Leave a Reply