
সারাদেশে মাদকের বিরুদ্ধে ‘জিরো টলারেন্স’ নিয়ে মাঠে নেমেছে পুলিশ ও র্যাব বাহিনী। এর মধ্যে মাদক মামলার আসামীর মরদেহ উদ্ধার করা হল।
সোমবার (২৮ মে) দিনগত রাত ২টার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া উপজেলায় পৌর শহরের খালাজোড়া এলাকা থেকে জনি মিয়ার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। নিহত জনি কুমিল্লা জেলার দেবিদ্বার উপজেলার খাইয়ার গ্রামের ফিরোজ মিয়ার ছেলে।
মাদক ও ডাকাতিসহ আট মামলার আসামি এই জনি মিয়ার (৩০) গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। এ সময় ঘটনাস্থল থেকে ১টি দেশীয় পাইপগান, ১টি কার্তুজ, ২টি ছোরা, ১টি চাপাতি উদ্ধার করেছে পুলিশ।
পুলিশের দাবি ডাকাতির মালামাল ভাগাভাগির বিরোধে সহযোগীদের গুলিতে জনি নিহত হয়েছেন। আখাউড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোশারফ হোসেন তরফদার জানান, রাতে ডাকাতির মালামাল ও মাদক ব্যবসার বিরোধকে কেন্দ্র করে জনি ও তার সহযোগীদের মধ্যে ‘গোলাগুলি’র ঘটনা ঘটে। পরে খবর পেয়ে পুলিশের একটি দল ঘটনাস্থল পৌঁছে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় জনির মরদেহ উদ্ধার করে।
নিহত জনির বিরুদ্ধে মাদক, ডাকাতি, ও চোরাচালানসহ আখাউড়া ও অন্যান্য থানায় ৮টি মামলা রয়েছে। নিহতের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য জেলা সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে বলেও জানান ওসি মোশারফ।
মাদকের বিরুদ্ধে আইন- শৃঙ্খলা বাহিনীর তৎপরতা প্রশংসার যোগ্য। তবে সাথে এটিও মনে রাখতে হবে, এদের বন্দুকযুদ্ধে নয়, আইনের আওতায় এনেই শাস্তির ব্যবস্থা করা উচিৎ।
অনলাইন বাংলা নিউজ বিডি :/ এস এস
Leave a Reply