
“ডক্টর” বা “ডাক্টার” সংকুচিত করে, এটি এমন একজন ব্যক্তির জন্য একটি উপাধি হিসাবে ব্যবহৃত হয় যিনি ডক্টরেট ডিগ্রি অর্জন করেছেন (সাধারণত পিএইচডি )। অতীতে, এই শব্দটি যেকোনো শিক্ষিত ব্যক্তির ক্ষেত্রে প্রয়োগ করা যেত। আজ বিশ্বের অনেক জায়গায় এটি চিকিৎসা অনুশীলনকারীদের দ্বারাও ব্যবহৃত হয়, তারা ডক্টরেট-স্তরের ডিগ্রিধারী কিনা তা নির্বিশেষে বলা যায় না।
গত ১০ আগষ্ট ২৫ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে একটি চিঠির মাধ্যমে হোমিওপ্যাথিক,ইউনানী ও আয়ুর্বেদিক চিকিৎসকদের ডাক্তার লেখা নিয়ে ধ্রুবজাল তৈরি করেন।
উপরোক্ত বিষয় নিয়ে আজ সকালে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা ও শিক্ষা কাউন্সিলের অডিটোরিয়ামে একটি আলেচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। চিকিৎসক ও জাসাস নেতা ডা. আরিফুর রহমান মোল্লা বলেন বিএমডিসি হোমিওপ্যাথিকের বিরুদ্ধে এ্যলার্জি তৈরি করেছে। সরকারি কর্মকর্তা নিজের সার্থে বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক অনুশীলনকারী অধ্যাদেশ 2023[অনুচ্ছেদ ধারা 21(3)]। আইনকে অবমাননা করে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকদের ডাক্তার না লেখার বিরুদ্ধে নোটিশ করেছে।সাবেক সৈরাচার সরকারের কিছু আমলা স্বরযন্ত্র করে সরকারের সাথে গন্ডগোল তৈরির পায়তারা করছে। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে যদি বিষটি দ্রুত বিরোধ নিরোধ না হলে কঠৌর আন্দোলনের হুশিয়ারি দেন। উপস্থিত ছিলেন এইচ ড্যাব এর সভাপতি ডা.সফিকুল ইসলাম নাদিম, মহাসচিব ডা.জাকির হোসন,বাহোমেক এর প্রিন্সিপাল ডা.নাসির উদ্দিন হোমিওপ্যাথিক শিক্ষক সমিতির সভাপতি ডা.খলিলুর রহমান ও সাধারণ সম্পাদক ডা.নাইম সহ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকবৃন্দ।
Leave a Reply