
ইয়াবা ট্যাবলেট এর প্রধান ঘাঁটি সীমান্ত নগরী টেকনাফ
এই টেকনাফকে ইয়াবা মুক্ত করার জন্য চ্যালেঞ্জ ও পরিকল্পনা বাস্তবায়ন নিয়ে মাঠে নেমেছেন প্রশাসন।
মাত্র ৭ দিনে ৪ মাদক ব্যবসায়ী নিহতের ঘটনায় থমকে গেছে ব্যবসায়ীরা।
মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন ২০১৮ অনুযায়ী ইয়াবা, হেরোইন ও পেথিড্রিন জাতীয় মাদকের ব্যবহার, পরিবহন, চাষাবাদ, উৎপাদন, আমদানি-রপ্তানি বা বাজারজাতকরণ করার সর্বোচ্চ শাস্তি যাবজ্জীবন কারাদণ্ড অথবা মৃত্যুদণ্ড। মাদকের পরিমাণ ২৫ গ্রাম বা তার বেশি হলেই এই সাজা মৃত্যু দন্ড। এ আইনের কার্যক্রম বাস্তবায়ন হলে টেকনাফের প্রচুর সংখ্যক মানুষ অন্ধকার জগত থেকে আর আলোর মুখ দেখার সুযোগ পাবেনা।
টেকনাফ মডেল থানার কর্মরত ভারপ্রাপ্ত ওসি প্রদীপ কুমার দাশ মাদক ও রোহিঙ্গা সংকট নিরসনে এক মতবিনিময় সভায় সাংবাদিকদের বলেন আমার বেতনের টাকা খরচ করেও আমি এই টেকনাফে চাকরি করব, ঘুষ, দূর্নীতি ও অন্যায়ের বিরুদ্ধে কাজ করে যাব। বিশেষ করে ইয়াবা -আমার চ্যালেঞ্জ, হয় ইয়াবা মরবে না হয় আমি মরব” দেখি কে জিতে। টেকনাফের সাধারণ মানুষের কাছে আমার অনুরোধ আপনারা আমাকে তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করুণ।
অনলাইন বাংলা নিউজ বিডি
Leave a Reply