
বাঙালি জাতীয়তায় সাত মার্চের অস্তিত্ব ও ভূমিকা অনস্বীকার্য। অত্যাচারী পাকিস্তানীর বিপক্ষে মুক্তিযুদ্ধের ডাক মূলত সেদিনই দেয়া হয়। ২৬শে মার্চ এটি পায় আনুষ্ঠানিকতা।
এবার মালয়েশিয়ায় যথাযোগ্য মর্যাদা ও শ্রদ্ধার সাথে ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ পালন করেছে বাংলাদেশ দূতাবাস। ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের তাৎপর্য তুলে ধরে বৃহস্পতিবার বিকেলে দূতাবাসের হল রুমে এক আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।
দূতাবাসের শ্রম কাউন্সিলর মো. সায়েদুল ইসলামের প্রাণবন্ত সঞ্চালনায় ৭ই মার্চের অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ দূতাবাসের রাষ্ট্রদূত মো..শহীদুল ইসলাম। আলোচনা সভার সূচনাতে কোরআন তিলাওয়াতের পর ৭ই মার্চের উপর একে একে পড়ে শোনানো হয় রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর বাণী।
রাষ্ট্রপতির বাণী পাঠ করেন এয়ার কমডোর মো. হুমায়ূন কবির ও প্রধানমন্ত্রীর বাণী পাঠ করেন দূতালয় প্রধান ওয়াহিদা আহমেদ। জাতির পিতার ৭ই মার্চের ভাষণ নিয়ে আলোচনা করেন রাষ্ট্রদূত মো. শহীদুল ইসলাম ও দূতাবাসের মিনিস্টার মো. রইছ হাসান সারোয়ার।
রাষ্ট্রদূত মো. শহীদুল ইসলাম তার বক্তব্যে বলেন, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ই মার্চের ভাষণটি ইউনেস্কোর ‘মেমোরি অব দ্য ওয়ার্ল্ড’ তালিকায় স্বীকৃতি দিয়ে ইউনেস্কো নিজেই গর্বিত হয়েছে। আলোচনা সভা শেষে উপস্থিত সকলকে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের ভাষণটি বড় পর্দায় ভিডিওচিত্রের মাধ্যমে দেখানো হয়।
আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন- শ্রম শাখার প্রথম সচিব মো. হেদায়েতুল ইসলাম মন্ডল, ফার্স্ট সেক্রেটারি মাসুদ হোসাইন, পাসপোর্ট ও ভিসা শাখার প্রথম সচিব মো. মশিউর রহমান তালুকদার, বাণিজ্য শাখার প্রথম সচিব মো. রাজিবুল আহসান, দূতাবাসের প্রথম সচিব তাহমিনা ইয়াছমিন, শ্রম শাখার ২য় সচিব মো. ফরিদ আহমদসহ দূতাবাসের সকল কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা।
অনলাইন বাংলা নিউজ বিডি :/ এস এস
Leave a Reply